নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : সালমান খানের ‘ফিজিক’ দেখলে সকলের মনে হতেই পারে জিম-ই বোধহয় বলিউডের এই খানের প্রিয় জায়গা! কিন্তু, সালমান নিজেই বলছেন ‘জিমে নয় ফিজিক তৈরি হয় রোজকার জীবন যাপনে।’
সালমানের মতে, ‘১-২ ঘণ্টা দিনে জিমে কাটানো যেতে পারে, কিন্তু তারপর?’ সালমান আরও বলছেন— ‘রোজকার জীবনের নিয়ম-শৃঙ্খলা, খাদ্যাভাস এবং মানসিকতাতেই ভাল ফিজিক হওয়ার সাফল্য লুকিয়ে থাকে।’
রাত ১টা অথবা ২টায় তিনি ২ থেকে ৩ ঘণ্টা জিম করেন সালমান। এমনকী, সপ্তাহের
একটা বিশাল সময় তিনি সাইক্লিং-এর জন্য ব্যয় করেন। যখন সাইক্লিং করতে বের হন
তখন অন্তত টানা ৩ ঘণ্টা মুম্বাইয়ের রাস্তায় ঘুরে বেড়ান।
ছোটবেলা থেকেই খেতে ভালবাসেন সালমান। ভারতীয় এবং ইটালিয়ান ক্যুইজিন তার প্রিয়। কিন্তু, যখন থেকে মণীশ আডভিলকারকে ফিটনেস ট্রেনার হিসাবে নিয়োগ করেছেন, তবে থেকে খাদ্যাভাসের রুটিনটা পুরো বদলে ফেলতে হয়েছে।
প্রোটিন-রিচ-ডায়েট এখন নিতে হচ্ছে সালমান খানকে। এর জন্য তার খাদ্যাভাসে রোজ মাছ, ডিমের সাদা অংশ, মাংস এবং দুধ থাকে।
সালমান তার দিন শুরু করেন চারটি ডিমের সাদা অংশ এবং কম ফ্যাটযুক্ত দুধ দিয়ে। মধ্যাহ্নভোজে থাকে চারটি চাপাতি, গ্রিলড ভেজিটেবলস এবং সালাদ। মাঝে খিদে পেলে প্রোটিন বার এবং এক মুঠ বাদাম। ডিনারে সলমনের খাদ্য দু’টি ডিমের সাদা অংশ, মাছ অথবা মুরগির মাংস এবং সুপ। জিমে ওয়ার্ক-আউট শুরুর আগে প্রোটিন শেক এবং দু’টি ডিমের সাদা অংশ।
জিম থেকে বেরিয়ে ওটস, আলমন্ড, তিনটি ডিমের সাদা অংশ এবং প্রোটিন বার খেয়ে নেন। সালমান খান এতটাই শৃঙ্খলাপরায়ণ যে জিভে জল এলেও তিনি কখনও প্রসেসড ফুড বা সুগার জাতীয় খাবার খান না।
এতো গেল সালমান খানের খাদ্যাভাস। এবার চোখ রাখা যাক তার জিম রুটিনেও:
রোজ ২ থেকে ৩ ঘণ্টা জিম করেন। সোমবার, বুধবার এবং শুক্রবার ওয়েট ট্রেনিং নেন সালমান। মঙ্গল, বৃহস্পতি এবং শনিবার কার্ডিও করেন। রবিবার সাধারণত তিনি ছুটি কাটান।
সালমান জিম করার সময় বাইসেপ, ট্রাইসেপস, অ্যাবস, লেগস এবং ব্যাক তৈরির উপরই মূলত নজর দেন। তথ্যসূত্র: এবেলা
(এসকে/সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৬)
ছোটবেলা থেকেই খেতে ভালবাসেন সালমান। ভারতীয় এবং ইটালিয়ান ক্যুইজিন তার প্রিয়। কিন্তু, যখন থেকে মণীশ আডভিলকারকে ফিটনেস ট্রেনার হিসাবে নিয়োগ করেছেন, তবে থেকে খাদ্যাভাসের রুটিনটা পুরো বদলে ফেলতে হয়েছে।
প্রোটিন-রিচ-ডায়েট এখন নিতে হচ্ছে সালমান খানকে। এর জন্য তার খাদ্যাভাসে রোজ মাছ, ডিমের সাদা অংশ, মাংস এবং দুধ থাকে।
সালমান তার দিন শুরু করেন চারটি ডিমের সাদা অংশ এবং কম ফ্যাটযুক্ত দুধ দিয়ে। মধ্যাহ্নভোজে থাকে চারটি চাপাতি, গ্রিলড ভেজিটেবলস এবং সালাদ। মাঝে খিদে পেলে প্রোটিন বার এবং এক মুঠ বাদাম। ডিনারে সলমনের খাদ্য দু’টি ডিমের সাদা অংশ, মাছ অথবা মুরগির মাংস এবং সুপ। জিমে ওয়ার্ক-আউট শুরুর আগে প্রোটিন শেক এবং দু’টি ডিমের সাদা অংশ।
জিম থেকে বেরিয়ে ওটস, আলমন্ড, তিনটি ডিমের সাদা অংশ এবং প্রোটিন বার খেয়ে নেন। সালমান খান এতটাই শৃঙ্খলাপরায়ণ যে জিভে জল এলেও তিনি কখনও প্রসেসড ফুড বা সুগার জাতীয় খাবার খান না।
এতো গেল সালমান খানের খাদ্যাভাস। এবার চোখ রাখা যাক তার জিম রুটিনেও:
রোজ ২ থেকে ৩ ঘণ্টা জিম করেন। সোমবার, বুধবার এবং শুক্রবার ওয়েট ট্রেনিং নেন সালমান। মঙ্গল, বৃহস্পতি এবং শনিবার কার্ডিও করেন। রবিবার সাধারণত তিনি ছুটি কাটান।
সালমান জিম করার সময় বাইসেপ, ট্রাইসেপস, অ্যাবস, লেগস এবং ব্যাক তৈরির উপরই মূলত নজর দেন। তথ্যসূত্র: এবেলা
(এসকে/সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৬)
Comments
Post a Comment