Skip to main content

Bangladesh reels from political bickering

২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘আলজাজিরা’। পাঠকদের জন্য  প্রতিবেদনটি হুবহু প্রকাশ করা হলো-

The political stalemate has led to a series of strikes and deadly street protests over the last month [EPA]
 
Dhaka, Bangladesh - After a month of strikes and sometimes deadly street protests, Bangladesh's government is staring at an irreconcilable political deadlock.
The opposition, led by the Bangladesh Nationalist Party (BNP), says it will not "return from the streets" until the government restores the country's caretaker system for holding national parliamentary elections due at the end of 2013. The Bangladesh Awami League (BAL) government, determined not to concede, is not backing down.
"The ruling and the opposition coalition are boxing each other into a corner," says Gholam Sarwar Khan, a Bangladeshi sociologist. "The deadlock will affect everything from business to social order."
One senior intelligence official, speaking on the condition of anonymity, warned the current political situation could have serious consequences. "Unless the political deadlock is broken, we could see a serious breakdown of law and order problems, and a lot of violence," he said.
Somewhat ironically, this unrest comes at a time when Bangladesh's economy is picking up steam, and the country's achievements in women empowerment, public health and rural poverty alleviation have earned praise.
Chequered history
"We don’t have a choice but to go agitate on the streets. Without the caretaker system, there can be no free and fair polls."
- Former Prime Minister Khaleda Zia
Bangladesh returned to electoral democracy after the fall of military dictator Hussain Muhammad Ershad in 1991. Since then, the BAL and the BNP have been in power every alternate term through polls conducted by a non-partisan interim Caretaker Government (CTG).
But in 2006, when the BNP government handed over charge to the CTG, it did not hold elections for more than two years.
Analyst Sabyasachi Basu Roy Choudhury explained that the CTG "came under the influence of Bangladesh's powerful military and started a so-called campaign to cleanse its politics. Top BNP and BAL leaders were imprisoned on corruption charges. The caretakers clearly exceeded their brief that was limited to holding the elections."
After the BAL came back to power with a landslide victory in the December 2008 polls, the country's Supreme Court declared the caretaker system "illegal", though it said the system could be retained for the next two parliamentary polls.
The BAL accepted the court's verdict, and scrapped the system by passing the 15th constitutional amendment in parliament in June last year by a margin of 291 votes to 1. BNP members abstained.
In response, BNP chairperson and former Prime Minister Khaleda Zia reiterated what she has said since last year, blaming the BAL for "trying to cling to power by fraud" and for taking the country towards one-party rule.
"By scrapping the caretaker system, the government has closed down all possibilities for negotiation. We don’t have a choice but to go agitate on the streets. Without the caretaker system, there can be no free and fair polls," Zia said at a press conference last week, as her party supporters hit the streets to enforce strikes and road blockades across the country. Hundreds of them were locked up in jails, charged with vandalism, violence and arson.
On the roads again
The BNP-led opposition alliance is not only determined to continue the agitation, but also to boycott the elections unless the caretaker system is restored to supervise them.
"The government has trampled the values of democracy and the people's right to exercise their franchise freely," says BNP spokesperson Tariqul Islam. "So we have no choice but to fight for democracy."
However, the BAL is determined not to bring back the caretaker system. "If the world's biggest democracy, India, can have elections under existing elected governments and still have peaceful transfer of power, why can't it happen in Bangladesh?" asked Taj-ul Islam, a minister in the BAL government.


The BAL claims that the BNP and its Islamist allies, like the Jamaat-e-Islami, are actually trying to disrupt the war crimes trial, in which several of its leaders stand implicated for mass murder, rape and other crimes committed during the 1971 civil war that led to Bangladesh's independence.
Nine top leaders of the Jamaat-e-Islami, including its former and present chief, are facing trial before two tribunals set up to try the alleged war criminals. Bangladesh says three million of its people were killed during the 1971 civil war, and that nearly half a million Bengali women were dishonoured.
"The Jamaat-e-Islami opposed our independence and wholeheartedly supported the Pakistan army. Some BNP leaders also collaborated with the Pakistanis," says Taj-ul Islam. "The war crimes trial has exposed them and made them desperate."
In response, the BNP has been distancing itself from the Jamaat-e-Islami, its partner in the 2001-2006 coalition government, by not opposing the war crimes trials and making a demand for fair trials.
Bad timing
Bangladeshi Prime Minister Sheikh Hasina says her government will not tolerate violence and disruptions.
"They [the BNP] are taking the country towards a civil war. The people will not forgive them," says Hasina's cabinet colleague Syed Ashraful Islam. "They should join the parliament and contest elections peacefully."
But with the BNP and other opposition parties not inclined to do that unless the caretaker system is restored, the country seems headed for a political deadlock that could undermine the legitimacy of its democracy.
Leaders have also rebuffed business leaders who offered to mediate between the government and the opposition. The commercial sector is desperate because the disruptions caused by the strikes and street violence threaten production, exports and potential investments from abroad.
"This is bad for business, and bad for our economy," said the chairman of the Federation of Bangladesh Chambers of Commerce and Industries, Kazi Akramuddin Ahmed. "Our political leaders must find a way out of this crisis."
The chaos could also drive away foreign investors just when they are looking to put their money in Bangladesh's booming textile factories, power plants and other infrastructure projects.
Bangladesh's currency, the taka, has appreciated by five percent against the US dollar in 2012, and the country's export income has risen by 40 percent over the last fiscal year. There are several other bullish signs for the economy: remittances from Bangladeshis working abroad are likely to cross the $14bn mark, the Japanese are keen to fund an underground railway network in Dhaka, and the World Bank has promised to fund a huge bridge over the daunting Padma River, provided some corruption issues are addressed.
"This is not when you want all this trouble," says Finance Minister Abul Maal Abdul Muhith. "Those causing the dislocations are enemies of the country and its development."

Comments

Popular posts from this blog

হিন্দুবিদ্বেষী ছিলেন না সম্রাট আওরঙ্গজেব

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক: মুঘল সম্রাটদের মধ্যে কেবল একজনই ভারতীয়দের মধ্যে স্থান করে নিতে ব্যর্থ হয়েছেন - তিনি আলমগীর আওরঙ্গজেব। সাধারণ মানুষের মধ্যে আওরঙ্গজেবের ইমেজ হলো একজন ধর্মীয় গোঁড়া ব্যক্তি হিসেবে , যিনি হিন্দুদের ঘৃণা করতেন আর যিনি নিজের রাজনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে এমনকি নিজের বড় ভাই দারা শিকোকে পর্যন্ত রেহাই দেননি। তিনিই সেই ব্যক্তি যিনি বৃদ্ধ পিতাকে আগ্রার একটি দুর্গে তার জীবনের শেষ সাড়ে সাত বছর বন্দি করে রেখেছিলেন। সম্প্রতি পাকিস্তানী নাট্যকার শাহীদ নাদিম লিখেছেন যে ভারত ভাগের বীজ সত্যিকার অর্থে সেদিনই বপন করা হয়েছিল , যেদিন আওরঙ্গজেব তার ভাই দারাকে পরাজিত করেছিলেন। জওহরলাল নেহরুও ১৯৪৬ সালের প্রকাশিত তার বই ‘ ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া ’ তে আওরঙ্গজেবকে একজন গোঁড়া ব্যক্তি হিসেবেই চিহ্নিত করেছেন। তবে মার্কিন ইতিহাসবিদ অড্রে ট্রাশকা তার বই ‘ আওরঙ্গজেব - দ্যা ম্যান অ্যান্ড দ্যা মিথ ’ বইয়ে লিখেছেন যে আওরঙ্গজেব হিন্দুদের ঘৃণা করতেন আর তাই মন্দির ধ্বংস কর

দাঁড়িয়ে পানি পান কি ঠিক?

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : সময় কিংবা অভ্যাসের কারণে আমরা অনেকেই দাঁড়িয়ে পানি পান করি। কিন্তু এই অভ্যাসের মাধ্যমে আমরা ডেকে আনছি বিপদ। একটা নয়, একগুচ্ছ রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে। ভুগতে হচ্ছে কিডনি সমস্যায়। শরীরে পানির গুরুত্ব অনেক। কিন্তু ভুল নিয়মে পানি, বিশেষ করে রাস্তাঘাটে চলতে ফিরতে ঢকঢক করে পানি পানের অভ্যাসে শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ- এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। দাঁড়িয়ে পানি পানের কুফল শরীরে টক্সিনের পরিমাণ বাড়ে: পানি পানের পরেই শরীরের ছাঁকনিগুলো শরীরকে পরিশ্রুত করার কাজ শুরু করে। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরের ভিতরে থাকা ছাঁকনিগুলো সংকুচিত হয়ে যায়। পরিশ্রুত করার কাজ বাধা পায়। ফলে, শরীরে টক্সিনের মাত্রা বাড়তে থাকে। পাকস্থলীতে ক্ষত: দাঁড়িয়ে পানি পান করলে তা সরাসরি পাকস্থলীতে গিয়ে আঘাত করে। পাকস্থলী থেকে নিঃসৃত অ্যাসিডের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়। বদহজমের আশঙ্কা বাড়ে। তলপেটে যন্ত্রণাসহ একাধিক সমস্যা তৈরি হতে পারে। আর্থারাইটিসের আশঙ্কা: দাঁড়িয়ে পানি পান করলে শরীরের মধ্যে থাকা কিছু উপকারী রাসায়নিকের মাত্রা কমতে থাকে। ফলে হাড়ের জোড়ায় কর্মক্ষমতা কমে যায়। সেখান থেকে আর্থারাইটিসের আশ

হরিণের রাজ্যে

শাহনেওয়াজ খান আমরা দশ-বারোজন মিলে চারদিক থেকে ঘিরে ধরলাম হরিণের পালটাকে। ৬০-৭০টা হরিণ হবে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ঘুরে ঘুরে পালটাকে ঘিরে ধরেছি। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসায় আলো দ্রুত কমে যাচ্ছে। শেষ সময়, সুতরাং সবাই চারদিক দিয়ে এক নিঃশ্বাসে দৌড় দিলাম হরিণের পালকে আটকাতে। কি অপূর্ব সেই দৃশ্য! আমার দু’পাশ দিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে হরিণ। এত জোরে দৌড়াচ্ছে যে পায়ের নিচের খুড়ের অংশগুলো ঠিক স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে না। হরিণের ওপর ঝাঁপ দিয়ে পড়ার ইচ্ছেটা শুরুতেই তো বড় বড় শিং দেখে মারা গিয়েছিল। এখন দৌড় দেখে উল্টো চুপসে গেলাম। মনে মনে প্রার্থনা শুরু করলাম, হে আল্লাহ, শিং বা খুরের আঁচড় যেন গায়ে না লাগে। বর্ণনা শুনে মনে হচ্ছে, এটা সুন্দরবন বা বিদেশি কোনো সাফারি পার্কের দৃশ্য? না, এটা আমাদের গর্ব নিঝুম দ্বীপের গল্প। খেটে খাওয়া দরিদ্র মানুষগুলোর দ্বীপে যেখানে হরিণই চাঞ্চল্যের উৎস। তবে এই হরিণগুলো কিন্তু শুধু দ্বীপের পরিবেশকেই নয়, মানুষগুলোকেও ব্যস্ত রাখে। দল বেধে এসে নষ্ট করে দেয় ক্ষেতের ফসল। ২০০৯ সালের শুরুর দিকে শীত মৌসুমে গিয়েছিলাম নোয়াখালীর হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপে। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স