নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : মিয়ানমারের রাজনৈতিক নেতা অং সান সু চি গণতন্ত্রের জন্য শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের জন্য পরিচিত। তবে সম্প্রতি তার নতুন এক চরিত্র প্রকাশ পেয়েছে, যা চেনা সু চি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। ব্রিটেনের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়, সু চি’কে নিয়ে লেখা নতুন এক বইয়ের তথ্য অনুযায়ী, বিবিসির এক অনুষ্ঠানে সু চি তার মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাব প্রকাশ করেছিলেন।
সাংবাদিক পিটার পোফামের লেখা ‘দ্য লেডি এন্ড দ্য জেনারেলস : অং সান সু চি এন্ড বার্মাস স্ট্রাগল ফর ফ্রিডম’ বইতে সু চি সম্পর্কে এসব অজানা তথ্য উঠে এসেছে। বিবিসি টুডে প্রোগ্রামের মিশাল হুসাইন সম্পর্কে অফলাইনে আপত্তিকর মন্তব্য করেন সু চি।
বইটিতে বলা হয়, বিবিসির সঙ্গে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সু চি তার মেজাজ হারিয়ে
ফেলেন। মিশালকে সুচি বলেন, “আমাকে কেউ জানায়নি যে, একজন মুসলিমের কাছে আমি
সাক্ষাৎকারটি দিতে যাচ্ছি।”
বইটিতে বলা হয় বিবিসির মিশাল হুসাইনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিয়ানমারের ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) ৭০ বছর বয়স্ক নেত্রী সু চি তাদের দেশে মুসলমানবিরোধী মনোভাব এবং গণহত্যার বিষয়ে নিন্দা জানাতে রাজি হননি। মুসলিম গণহত্যায় নিন্দার বিষয়ে সুচিকে বারবার প্রশ্ন করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সু চি বলেন, “আমি মনে করি বহুল সংখ্যক বৌদ্ধ জনগণ দেশ ত্যাগ করেছে নানা কারণে। এর মূল কারণ হচ্ছে সেনা সরকারের কার্যকলাপ।”
এই সাক্ষাতকারটি নেওয়া হয়েছিল ২০১৩ সালে, যখন মুসলিম গণহত্যার কারণে রোহিঙ্গারা দলে দলে দেশ ত্যাগ করছিল।
২০১৫ সালে সু চি’র এনএলডি নির্বাচনে জয়লাভ করে। যদিও মুসলিম ভোটারদের ভোট তিনি পাননি। এমনকি তার দল থেকে কোনো মুসলমানকে প্রার্থী করা হয়নি। সরকারেও মুসলিমদের রাখা হবে না।
এর আগে ১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গাদের ওপর বৌদ্ধদের সহিংসতার সময় সু চি’র নিরব ভূমিকার জন্যও বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই রাজনীতিক।
(এসকে/মার্চ ২৭,২০১৬)
বইটিতে বলা হয় বিবিসির মিশাল হুসাইনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিয়ানমারের ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) ৭০ বছর বয়স্ক নেত্রী সু চি তাদের দেশে মুসলমানবিরোধী মনোভাব এবং গণহত্যার বিষয়ে নিন্দা জানাতে রাজি হননি। মুসলিম গণহত্যায় নিন্দার বিষয়ে সুচিকে বারবার প্রশ্ন করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
সু চি বলেন, “আমি মনে করি বহুল সংখ্যক বৌদ্ধ জনগণ দেশ ত্যাগ করেছে নানা কারণে। এর মূল কারণ হচ্ছে সেনা সরকারের কার্যকলাপ।”
এই সাক্ষাতকারটি নেওয়া হয়েছিল ২০১৩ সালে, যখন মুসলিম গণহত্যার কারণে রোহিঙ্গারা দলে দলে দেশ ত্যাগ করছিল।
২০১৫ সালে সু চি’র এনএলডি নির্বাচনে জয়লাভ করে। যদিও মুসলিম ভোটারদের ভোট তিনি পাননি। এমনকি তার দল থেকে কোনো মুসলমানকে প্রার্থী করা হয়নি। সরকারেও মুসলিমদের রাখা হবে না।
এর আগে ১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গাদের ওপর বৌদ্ধদের সহিংসতার সময় সু চি’র নিরব ভূমিকার জন্যও বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই রাজনীতিক।
(এসকে/মার্চ ২৭,২০১৬)
Comments
Post a Comment