Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2016

গরুর মাংসেই বোল্টের সাফল্য: ভারতীয় মন্ত্রী

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : অলিম্পিকে এবার নিয়ে মোট ৯টি সোনা জয় করেছেন জ্যামাইকান স্প্রিন্টার উসাইন বোল্ট। কিন্তু বোল্টের সোনা জয়ের পেছনের রহস্য বের করে বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির (ভারতীয় জনতা পার্টি) সংসদ সদস্য ও দলিত নেতা উদিত রাজ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারতীয় মন্ত্রী উদিত রাজ মন্তব্য করেছেন, উসাইন বোল্টের এমন সোনা জয়ের সাফল্যের কারণ হলো তিনি গরুর মাংস খান- আর এই মন্তব্য ভাইরাল হয়ে পড়েছে। গো-মাংস নিয়ে এমন মন্তব্যের কারণে মানুষের তীব্র সমালোচনার মুখেও পড়তে হচ্ছে রাজকে। রাজ টুইট বার্তায় লিখেছিলেন, “জ্যামাইকান উসাইন বোল্ট গরীব ছিলেন। তার প্রশিক্ষক তাকে গরুর মাংস খেতে বলে এবং সে অনুযায়ী চলার কারণে অলিম্পিকে নয়টি সোনা জয় করতে পেরেছেন উসাইন বোল্ট।” আর এরপরেই টুইটারে নানা ধরনের মন্তব্য আসতে থাকে। একজন মন্তব্য করেন, “বিজেপির এই এমপি উসাইন বোল্টের নাম নিয়ে মানুষকে গরুর মাংস খেতে উৎসাহিত করছেন।” দিলিপ জেইন নামে একজন লিখেন, “এটা একটা অর্থহীন টুইট, আশা করি রাজ তার পরবর্তী টুইটে এর সংশোধন করবেন।” তা অবশ্য করেছেন উদিত রাজ। বিতর্ক জো

ভূতের ভয়ে কারখানা বন্ধ

ভূতেরা কারখানার ভিতরে। আর সাত হাজার কর্মচারী বাইরে অপেক্ষায়। গেটে তালা। গত রোববার এই ঘটনা ঢাকার আশুলিয়া ডেকো ডিজাইন লিমিটেড কারখানায়। একদিন আগে একজন শ্রমিক বাথরুমে ভূত দেখে মূর্ছা যান, এরপরে অসুস্থ হন আরও অনেকে। এর রেশ গতকালও ছিল। তবে মালিকপক্ষ বলছেন কারখানাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পুরোটাই কারও কারসাজি। ভূত বলে কিছুই নেই। শ্রমিকরা তা মানতে নারাজ। জানা গেছে, আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকায় ডেকো ডিজাইন লিমিটেড কারখানায় ‘ভূত আতঙ্ক’র পরদিন গতকালও আতঙ্ক বিরাজ করেছে। ভয়ে কারখানা খোলা হয়নি। গতকাল সরেজমিন ওই কারখানায় গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। কারখানাটিতে ছুটি ঘোষণা করায় কোনো কাজও হয়নি। এ ছাড়া হাসপাতালে গিয়ে কারখানার কোনো কর্মকর্তার দেখা মেলেনি। সাভার উপজেলার সরকারি হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আমজাদ হোসেন বলেন, “সকালে হাসপাতালে পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে বিভিন্ন পানি ও বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করে মহাখালী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কী কারণে শ্রমিকরা অসুস্থ হয়েছেন—তা সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।” এদিকে কারখানার শ্রমিকরা ক্ষিপ্ত হয়ে কারখানার সামনে গতকাল বিক্ষোভ করেছেন। খবর পেয়ে শিল

‘অবসরের নাটক করেছিলেন মেসি’

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : গত কোপা আমেরিকার ফাইনালে হেরে যাওয়ার দুঃখে কাঁদবে কী, উল্টো আর্জেন্টিনা সমর্থকদের অধিক শোকে পাথর হওয়ার দশা হয়েছিল। লিওনেল মেসি যে চমকে দিয়ে দিয়েছিলেন অবসর ঘোষণা। মেসি আবার আর্জেন্টিনা দলে ফিরে এসেছেন। তবে অনেকেই এই বলে সমালোচনা করছিল, মেসির অবসর নেওয়া নাকি ছিল নাটক। ডিয়েগো ম্যারাডোনাও সেই নিন্দুকদের দলে যোগ দিলেন। ম্যারাডোনার কথায় যে সেই ইঙ্গিত। বিপদের সময় কচ্ছপ যেমন খোলসের মধ্যে ঢুকে পড়ে, মেসিও তা-ই করেছিলেন বলে মন ্তব্য করেছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। বলেছেন, ‘নিশ্চিত করে বলত পারব না মেসি আমাদের টানা তিনটি ফাইনালের দুঃখ থেকে দৃষ্টি সরাতে খানিকটা নাটক করেছিল কি না।’ রেডিও লা রেডের বরাত দিয়ে আর্জেন্টিনার দৈনিক ক্লারিন এই খবর দিয়েছে। বরাবরের মতো ম্যারাডোনা আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থাকেও ধুয়ে দিয়েছেন। সুবিধাভোগী কর্মকর্তাদের দিয়ে আর্জেন্টিনার ফুটবলের কিছু উন্নতি হবে বলে মনে করেন না তিনি। কারণ, আর্জেন্টিনার চেয়ে তারা নাকি ফিফার পদ পেতে বেশি আগ্রহী। ম্যারাডোনা বলেছেন, ‘আমরা আর ব্রাজিলের ফুটবল একইভাবে ধ্বংস হচ্ছি।’ এর আগে কোপা

ছেলের জন্য অনৈতিক সম্পর্কে মা!

  নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : লোধা কমিটির জন্য বেশ বিপাকেই আছে বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)। এই কমিটি বিসিসিআইকে এর অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির কারণে প্রশ্নবিদ্ধ তো করেছেই, এবারে নির্বাচকদের চরিত্রের দিকেও আঙুল তুলেছে। কমিটির সচিব গোপাল শঙ্করনারায়ণ জানিয়েছেন, তারা জানতে পেরেছেন, ছেলেকে দলে সুযোগ দেওয়ার বিনিময়ে তাদের মায়ের সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন অনেক নির্বাচক। চলতি মাসের শুরুর দিকে বিসিসিআইয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে বসেছিল লোধা কমিটি। সেখ ানেই নিজের বক্তব্যে ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের বেশ কয়েকজন নির্বাচকের বিরুদ্ধে এই স্পর্শকাতর অভিযোগ আনেন শঙ্করনারায়ণ। ভারতীয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রেসিডেন্ট অনুরাগ ঠাকুর উপস্থিত না থাকলেও তাকে ই-মেইলে সকলের সভার বিবরণী পাঠানো হয়। সেই ইমেইল পরবর্তীকালে ফাঁস হয় যা ভারতীয় দৈনিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস প্রথম প্রকাশ করে। ফাঁস হয়ে যাওয়া মেইল থেকে যানা যায়, শঙ্করনারায়ণ বলেছিলেন, ‘যেকোনো মূল্যে উপরে ওঠার স্বপ্নে বিভোর তরুণ ক্রিকেটারদের মায়েরা নির্বাচকদের সঙ্গে বিছানায় যেতে বাধ্য হয়েছিলেন। এর বিনিময়ে সন্তান যাতে দলে সু

টানা ৮ ঘণ্টা ঝগড়া, অজ্ঞান দুই নারী!

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : কোমর বেঁধে ঝগড়া শুরুর পর ক্লান্ত হয়ে রণে ভঙ্গ দেয়ার ঘটনা হরহামেশাই হয়ে থাকে। কিন্তু চীনে যা ঘটেছে, তা জানার পর চোখ কপালে উঠবে! দুই মধ্যবয়সী নারীর মধ্যে এমন ঝগড়া বাঁধে যে শেষমেশ দুজনেই জ্ঞান হারান। চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শানজি প্রদেশের আংকাং শহরে এই অদ্ভূুত ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম 'চায়নিজ বিজনেস ভিউ'র বরাতে ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মঙ্গলবার দুপুরে ধারের অর্থ পরিশোধ নিয়ে শুরু হয় দুজনের তর্কাতর্কি। প্রথমে তারা একটা সমঝোতায় পৌঁছানোর চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি। একপর্যায়ে ডাকা হয় পুলিশও। কিন্তু পুলিশের এক কর্তা তাদেরকে বিষয়টি আদালতে গিয়ে মীমাংসার পরামর্শ দেন। বাদানুবাদ শেষপর্যন্ত গড়ায় প্রচণ্ড ঝগড়ায়। পুলিশকে উদ্ধৃতকে করে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, প্রচণ্ড গরম, তার ওপর অবিরাম ঝগড়া। জলখাবারও মুখে তোলেননি কেউই। টানা ঝগড়ায় দুজনেই হয়ে পড়েন গলদঘর্ম। জিভ শুকিয়ে একপর্যায়ে কথা জড়িয়ে যায়। তবুও তাদের কোনও হুঁশই নেই। চলতেই থাকে ঝগড়া। শেষে দুজনেই অজ্ঞান হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। ততক্ষণে তাদের মুখে গ্

ভারতে গো-মূত্র বিক্রি রমরমা

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : ভারতে গরুর দুধ নয় বরং দেদারসে বিক্রি হচ্ছে গরুর মূত্র। এ ব্যবসা এখন তুঙ্গে। গতমাসে ভারতের গুজরাটের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা গরুর মূত্রে স্বর্ণকণিকার সন্ধান পাওয়ার দাবি করেছিলেন। এর রেশ না কাটতেই এখন ব্লুমবার্গের নতুন এক খবরে বলা হচ্ছে, গরুর মূত্র এখন ভারতের বাজারে হট কেকের মত বিক্রি হচ্ছে। রোগমুক্তির আশায় গো-মূত্র কেনার হিড়িক পড়ে গেছে৷ ভারতজুড়েই গো-মূত্র দামি জিনিসে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ভারতে গরু হত্যা অনেকটা অঘোষিতভাবেই নিষিদ্ধ করেছে। ভারতের নাগপুরে গরু বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গো-বিজ্ঞান অনুসন্ধান’ এর প্রধান সমন্বয়ক সুনিল মানসিংকা ব্লুমবার্গকে বলেছেন, “প্রায় ৩০টি রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব গরুর মূত্র দিয়ে।” আবার অনেক ভারতীয়ও বিশ্বাস করে যে, গো-মূত্রতে অসুখ সারে। ভারতের জাতীয় আয়ুর্বেদ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক কে শংকর রাও বলেছেন, গরু, মহিষ, ছাগল, উট, ভেড়া, গাধা, ঘোড়া এবং মানুষের মূত্র রোগ সারাতে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। তবে সবচেয়ে বেশি কার্যকর হচ্ছে গরুর মূত্র। খবরে আরও বলা হয়, ভারতে বহুল বিক্রিত

৩০ লাখ ডলারে চাঁদে দেহ-ভস্ম?

  নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : ভারতীয় মালিকানার এক আমেরিকান কোম্পানি চাঁদে মানুষের দেহ-ভস্ম নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। তবে প্রতি কেজি ভস্মের জন্য ভাড়া দিতে হবে ৩০ লাখ ডলার। মুন এক্সপ্রেস নামে এই প্রতিষ্ঠানটির আংশিক মালিক নাভিন জৈন। আমেরিকান গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সম্প্রতি মুন এক্সপ্রেসের এক লাইসেন্স আবেদন অনুমোদন করেছে যাতে ২০১৭ সালের মধ্যে মহাকাশযান নিয়ে চাঁদে অবতরণের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। নিউ ইয়র্ক পোস্টের খবর বলা হয়েছে, মুন এক্সপ্রেস চাঁদে বাণিজ্যিক মালামাল পরিবহনের পরিকল্পনা করছে। এসব মালামালের মধ্যে রয়েছে মানুষের দেহ-ভস্ম। নাভিন জৈন জানান, প্রতি কিলো ৩০ লাখ মার্কিন ডলার হারে দেহ-ভস্মর ভাড়া গুনতে হবে। নিউ ইয়র্ক পোস্ট বলছে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দেহ-ভস্মের ওজন হয় গড়ে দেড় থেকে আড়াই কিলোগ্রাম। সেই হিসেবে এই কোম্পানির আয় হবে ৫০ থেকে ৮০ লাখ ডলার। জীবিত অবস্থায় যেতে না পারলেও দেহ-ভস্ম চাঁদে পাঠাতে আগ্রহী লোকের অভাব নেই। ইতোমধ্যেই বহু মানুষ তাদের কোম্পানির সাথে যোগযোগ করেছে বলে বলছেন নাভিন