Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2012

রাজনৈতিক কলহের সূতায় ঝুলছে বাংলাদেশ

নিউজ এক্সপ্রেস ২৪ ডেস্ক ঢাকা : সম্প্রতি ‘আলজাজিরা’য় বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। ২৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত এই প্রতিবেদনটি পাঠকদের জন্য অনুবাদ করে দেওয়া হলো- গত একমাসের ধর্মঘট ও রাজপথের অবরোধের কারণে রাজনৈতিক অচলাবস্থার মধ্যে পড়েছে বাংলাদেশের সরকার। এ অবস্থা থেকে শিগগিরই উত্তরণের কোনো রাস্তা দেখা যাচ্ছে না। বিরোধীদল বিএনপি (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল) বলেছে, ২০১৩ সালের নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি পুনর্বহাল না করলে তারা ‘রাজপথ ছাড়বে না’। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এ ইস্যুতে ছাড় না দেওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। বাংলাদেশের সমাজবিজ্ঞানী গোলাম সারওয়ার খান বলেন, ‘সরকারি ও বিরোধীদল পরস্পর রুদ্রমূর্তিতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে। এর ফলে সৃষ্ট অচলাবস্থা অর্থনীতি থেকে সামাজিক সব বিষয়েই প্রবাব ফেলছে।’ বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রবীণ এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, ‘রাজনৈতিক অচলাবস্থা না কাটলে অচিরেই আমরা আইনের শাসন বেঙ্গে যাওয়াসহ নানা সহিংসতা দেখেতে পাব।’ দেশের এমন সময়ে এই সংকট দেখা দিলো যখন বাংলাদেশের অর্থনীতি একটি ভি

Bangladesh reels from political bickering

২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ‘আলজাজিরা’। পাঠকদের জন্য  প্রতিবেদনটি হুবহু প্রকাশ করা হলো- The political stalemate has led to a series of strikes and deadly street protests over the last month [EPA]   Dhaka, Bangladesh - After a month of strikes and sometimes deadly street protests, Bangladesh's government is staring at an irreconcilable political deadlock. The opposition, led by the Bangladesh Nationalist Party (BNP), says it will not "return from the streets" until the government restores the country's caretaker system for holding national parliamentary elections due at the end of 2013. The Bangladesh Awami League (BAL) government, determined not to concede, is not backing down. "The r

মোবারকের পতনের পর মিশরের প্রথম সংবিধান

ডেস্ক রিপোর্ট, নিউজএক্সপ্রেস২৪ ডট কম মিসরে সংবিধান কার্যকর করতে গত মঙ্গলবার রাতে এক আদেশে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসি। এর মধ্য দিয়ে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রায় ৩০ বছরের শাসক হোসনি মোবারকের পতনের পর প্রথমবারের মতো সংবিধান পেল মিসর। সংবিধান কার্যকর হওয়ায় মিসরে দুই মাসের মধ্যে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা তৈরি হলো। সংবিধান কার্যকরের পর মুরসির সমর্থক মুসলিম ব্রাদারহুড একসঙ্গে কাজ করার জন্য জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছে। তবে মিসরের প্রধান বিরোধী জোট ন্যাশনাল স্যালভেশন ফ্রন্ট (এনএসএফ) শুরু থেকে এই খসড়া সংবিধানের বিরোধিতা করছে। প্রেসিডেন্টের কার্যালয় সূত্র জানায়, মুরসি মঙ্গলবার রাতে সংবিধান কার্যকর সংক্রান্ত এক আদেশে স্বাক্ষর করেন। মোবারকের পতনের পরও মিসরে অস্থিতিশীলতা চলছে। ফলে অর্থনীতি নাজুক হয়ে পড়েছে। সংবিধান কার্যকর হলে দেশে সরকার ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘাত আরও বাড়বে ভেবে কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যাংকে জমা রাখা অর্থ তুলে নেওয়ার হিড়িক পড়েছে। কেউ কেউ মিসরের মুদ্রা মার্কিন ডলারে পরিবর্তন করছেন। এই পরিস্থিতিতে গত সোমবার মিসরের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক বিবৃতিতে

দুই নেত্রীর চেয়েও বেশি দায়ী মধ্য সারির নেতারা: এবিএম মূসা

ঢাকা : প্রবীণ সাংবাদিক এবিএম মূসা বলেছেন , ‘ দেশের গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলার জন্য দুই নেত্রীর চেয়েও বেশি দায়ী বিএনপি - আওয়ামী লীগের মধ্যম সারির নেতারা। ’ বর্তমানে যারা এমপি হচ্ছেন তাদের একজনেরও কি ১৬ কোটি মানুষের নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা আছে ? বলে প্রশ্নও করেন তিনি। বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক আজকাল আয়োজিত ‘ দুই নেত্রীর ওপর দায় চাপিয়ে কি গণতন্ত্র রক্ষা হবে ?’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন , ‘ দুই নেত্রীর ওপর ভরসা করে কোন লাভ নেই। কারণ , দুই নেত্রীর কারোরই দেশ পরিচালনার প্রকৃত মেধা নেই। অতীতের মূর্তিপূজা বর্তমানে ব্যক্তিপূজায় পরিণত হয়েছে। দুই নেত্রীকে কারা বুদ্ধি দিচ্ছে তাদের খুঁজে বের করতে হবে। কারণ , জনগণ তাদের ক্ষমতায় আনেনি। দেশের রাজনৈতিক নেতারা যখন একমত হতে পারছিলো না তখন দিল্লি থেকে শেখ হাসিনা এবং ক্যান্টনমেন্ট থেকে খালেদা জিয়াকে নিয়ে আসা হয়েছিল। ’ তিনি আরো বলেন , ‘ টাকা