Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2016

গণধর্ষণে মৃত্যু, তারপরও ধর্ষণ

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : ২১ জন মিলে ধর্ষণ করতে করতে মেরে ফেলে স্কুলছাত্রীটিকে। হত্যার পরও ক্ষান্ত হয়নি ধর্ষণকারীরা। মৃতদেহের ওপরও চলেছে পাশবিকতা। এমন খবর জানাচ্ছে ভারতের ডেক্কান ক্রোনিক্যাল। খবরে বলা হয়, ১৬ ফেব্রুয়ারি উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে মৃত ওই তরুণীর মৃতদেহটি পাওয়া যায়। এর আগে ১০ ফেব্রুয়ারি তার মৃত্যু ঘটে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের পর রিপোর্টে বেরিয়ে আসে ধর্ষণের ভয়ানক তথ্য। পুলিশ কর্তৃপক্ষ ক্রোনিক্যালকে জানিয়েছে, ‘ভুক্তভোগীর শরীরের ডিএনএ প্রোফাইলে ২১ জনের ডিএনএ পাওয়া গেছে। যার অর্থ, তাকে ২১ জন মিলে ধর্ষণ করেছে। কিছু কিছু ডিএনএ রিপোর্টে দেখা গেছে, মেয়েটিকে মৃত্যুর পরও ধর্ষণ করা হয়েছে।’ পুলিশকে এখন সতর্কতার সঙ্গে রিপোর্ট তৈরি করতে হচ্ছে। কারণ ঘটনায় রাজ্যে ক্ষোভ জমে বড় ধরনের ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এ ঘটনায় দুজন রিকশাচালকসহ মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতরা জানায়, গাছের মধ্যে লাশটি ঝুলন্ত অবস্থায় দেখে তারা সেটি নামিয়ে আনে এবং পচন ধরার আগ পর্যন্ত সেটির সঙ্গে দুইদিন ধরে যৌনকর্ম করে। তারপর সেই দেহ রাস্তার ধারের ঝোপে ফেলে দেয় তারা।

যুক্তরাষ্ট্রের কোটি পরিবারের সবাই অকর্মা

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের ১ কোটি ৬ লাখ ৬০ হাজার পরিবার রয়েছে যার একটি সদস্যও কোনও কাজ করে না। এই সংখ্যা দেশটির মোট ১ কোটি ১৪ লাখ ১০ হাজার পরিবারের ১৯.৭ শতাংশ। ২০১৫ সালের হিসাবে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। দেশটি ব্যুরো অব লেবার স্টাটিস্টিকস জানিয়েছে, বিবাহিত দম্পতি কিংবা পুরুষ বা নারীদের এই পরিবারগুলোর কোনো কোনোটির পরিবারে কোনো শিশু নেই, আবার কোনোটির ১৮ বছরের নিচে পোষ্যও রয়েছে। ১৯৯৫ সাল থেকে ব্যুরোর পক্ষ থেকে এই হিসাবটি রাখা হচ্ছে আর এই বছরগুলোতে পরিস্থিতির পরিবর্তন নেই। ১৯৯৫ সালে এই হার ছিলো ১৮.৮ শতাংশ। ২০১১ সালে তা সর্বকালের সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় উঠে আসে। যা ছিলো ২০.২ শতাংশ। ২০১২ ও ১৩ সালে ২০ শতাংশ, ২০১৪ সালে কিছুটা কমে ১৯.৯ শতাংশে দাঁড়ায় আর ২০১৫ সালে দাঁড়ায় ১৯.৭ শতাংশে। ব্যুরো জানিয়েছে, এই জরিপে কেউ যদি সপ্তাহে মোটে একটি কাজও করে থাকে তাহলেই কর্মজীবী হিসেবে দেখা হয়েছে। এছাড়াও পারিবারিক ব্যবসা, নিজস্ব ফার্মে কাজ করলেও তাকে গণনার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। এছাড়াও পরিবারের অন্য কোনও সদস্যের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে অবেতনভোগী কর্মী হয়ে সপ্তাহে অন্তত ১৫ ঘণ্টা কাজ ক

পাঁচ ডলারে ‘ট্রাম্প’কে কিল-ঘুষি-লাথি

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : ধনকুবের ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের আদি বাসিন্দা হলে কী হবে, এই শহরে তাকে পছন্দ করে এমন মানুষের সংখ্যা খুব বেশি নয়। অবৈধ অভিবাসী, মুসলমান ও আফ্রিকান-আমেরিকানদের নামে কটূক্তি করে তিনি এখন এতই নিন্দার পাত্র যে একজন পথশিল্পী (স্ট্রিট পারফর্মার) নিজে ডোনাল্ড ট্রাম্প সেজে তাকে ইচ্ছেমতো কিল-ঘুষি ও লাথি দিতে সাদর আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন। তবে সে জন্য অল্পবিস্তর কাঁচা টাকা খরচ করতে হচ্ছে। এই পথশিল্পীর নাম কালান শের াড। তিনি অবশ্য নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে পরিচয় দিতেই ভালোবাসেন। ট্রাম্পের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়ে আপত্তি প্রকাশের জন্য কালান নিজেই ট্রাম্প সেজে ম্যানহাটনে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ান। যেকোনো ব্যক্তি চাইলে ট্রাম্পরূপী কালানকে কষে এক লাথি বসাতে পারেন। এ জন্য দিতে হবে পাঁচ ডলার। ‍কেউ যদি ট্রাম্পের ওপর আরও নাখোশ হন এবং তার গায়ে মূত্রত্যাগ করে নিজের ক্রোধ প্রকাশ করতে চান, তার ব্যবস্থাও আছে। তবে সে জন্য পকেট থেকে খসাতে হবে ৩০০ ডলার। রাস্তাঘাটে মূত্রত্যাগ যুক্তরাষ্ট্রে আইনত দণ্ডনীয়। কালান সে দণ্ড নিজের ঘাড়ে নিতে প্রস্তুত।

সম্ভাবনাময় পর্যটন দ্বীপ কুকরীমুকরী

শাহনেওয়াজ খান বিস্তীর্ণ জলরাশি, সবুজ গাছপালা, মায়াময় হরিণ, রঙ-বেরঙের পাখি আর ম্যানগ্রোভ বন- একজন পর্যটকের জন্য আর কী চাই? যদি এ সবের সম্মিলন এক জায়গাতেই চান, তাহলে ঘুরে আসুন চর কুকরীমুকরী। ভোলা সদর থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই দ্বীপটি হাতছানি দিয়ে ডাকছে সৌন্দর্যপিপাসুদের। দ্বীপটির নামকরণের ইতিহাসটি কিন্তু বেশ অদ্ভুত। প্রায় ৪৫০ বছর আগে সৃষ্ট এ দ্বীপটিতে প্রথমদিকে ইঁদুর আর কুকুরের রাজত্ব ছিল। ইঁদুরকে স্থানীয় নামে ডাকা হতো ‘মেকুর’ বলে। সেই মেকুর থেকে মুকরী আর কুকুর থেকে কুকরী; ব্যস হয়ে গেল কুকরীমুকরী। তবে সেখানে ইঁদুর আর কুকুরের রাজত্ব কিন্তু বেশিদিন টেকেনি। এই রাজত্বে প্রথমে ভাগ বসায় ওলন্দাজরা। এরপর তারা জোর করে অনেক বাঙালিকে এখানে নিয়ে আসে। পরের ইতিহাস তো সবারই জানা। নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাঙালিরা বিজয় নিশান উড়াচ্ছে ছোট্ট এই দ্বীপটিতে। আর হ্যাঁ, ইতিহাসের পাশাপাশি আরেকটি কথা জানিয়ে রাখি, দ্বীপটির চারপাশ দিয়ে ম্যানগ্রোভ বনের কোল ঘেঁষে বাঁধ তৈরির কাজ প্রায় শেষপর্যায়ে। বাঁধটি হয়ে গেলে ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের পাশাপাশি পর্যটকদের জন্যও অনেক সুবিধা হবে। দ্বীপটিতে যাওয়

প্রাচীন স্থাপত্যের টানে

শাহনেওয়াজ খান গ্রীষ্মকাল ভ্রমণের জন্য খুব একটা সুবিধাজনক সময় নয়। তারপরও ওই সময়েই জয়পুরহাট-নওগাঁয় গিয়েছিলাম প্রাচীন স্থাপত্যের টানে। প্রধান উদ্দেশ্য ছিল নওগাঁয় অবস্থিত ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের অন্তর্ভুক্ত পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার (সোমপুর বিহার) দেখা। পাশাপাশি জেলার অন্যান্য প্রাচীন স্থাপনাগুলো দেখার ইচ্ছা তো ছিলই। ইচ্ছেটা ঘুরপাক খাচ্ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই। বেশ কয়েকবার পরিকল্পনা করেও ভ্রমণসঙ্গীর অভাবে যাওয়া হয়নি। চাকরি জীবনে প্রবেশ করার পর সহকর্মী সুজন ভাই রাজী হওয়ায় সুযোগটা আর হারাতে চাইলাম না। নওগাঁর পাভেল ভাই আর জয়পুরহাটের আব্দুল আলীম ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল নওগাঁ নয়, জয়পুরহাট থেকে স্থাপনাগুলো বেশ ভালোভাবে ও দ্রুত সময়ে ঘুরা যায়। ব্যস, আব্দুল আলীম ভাইয়ের সর্বাত্মক সহায়তায় গরমকে উপেক্ষা করেই শুরু হল ভ্রমণ। জয়পুরহাট শহর থেকে পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের দূরত্ব মাত্র ১০-১২ কিলোমিটার। আর নওগাঁ জেলা সদর থেকে এর দূরত্ব ৩২ কিলোমিটার। আমরা জয়পুরহাটে অবস্থান করায় খুব সহজেই সেখানে পৌঁছলাম। বাংলাদেশের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর মতো এটাতেও সরকারি ব্যবস্থাপনা থাকলেও পর

হরিণের রাজ্যে

শাহনেওয়াজ খান আমরা দশ-বারোজন মিলে চারদিক থেকে ঘিরে ধরলাম হরিণের পালটাকে। ৬০-৭০টা হরিণ হবে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ঘুরে ঘুরে পালটাকে ঘিরে ধরেছি। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসায় আলো দ্রুত কমে যাচ্ছে। শেষ সময়, সুতরাং সবাই চারদিক দিয়ে এক নিঃশ্বাসে দৌড় দিলাম হরিণের পালকে আটকাতে। কি অপূর্ব সেই দৃশ্য! আমার দু’পাশ দিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে হরিণ। এত জোরে দৌড়াচ্ছে যে পায়ের নিচের খুড়ের অংশগুলো ঠিক স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে না। হরিণের ওপর ঝাঁপ দিয়ে পড়ার ইচ্ছেটা শুরুতেই তো বড় বড় শিং দেখে মারা গিয়েছিল। এখন দৌড় দেখে উল্টো চুপসে গেলাম। মনে মনে প্রার্থনা শুরু করলাম, হে আল্লাহ, শিং বা খুরের আঁচড় যেন গায়ে না লাগে। বর্ণনা শুনে মনে হচ্ছে, এটা সুন্দরবন বা বিদেশি কোনো সাফারি পার্কের দৃশ্য? না, এটা আমাদের গর্ব নিঝুম দ্বীপের গল্প। খেটে খাওয়া দরিদ্র মানুষগুলোর দ্বীপে যেখানে হরিণই চাঞ্চল্যের উৎস। তবে এই হরিণগুলো কিন্তু শুধু দ্বীপের পরিবেশকেই নয়, মানুষগুলোকেও ব্যস্ত রাখে। দল বেধে এসে নষ্ট করে দেয় ক্ষেতের ফসল। ২০০৯ সালের শুরুর দিকে শীত মৌসুমে গিয়েছিলাম নোয়াখালীর হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপে। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স

টাকা তুমি যাও কোথায়?

শাহনেওয়াজ খান টাকার হাত-পা বা পাখা আছে বলে শুনি নি কখনো , দেখিও নি । তবু টাকা কীভাবে যেন চলে যায় তার হদিস পাই না । আমরা না হয় প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে খরচ করি কিন্তু পুরো দেশের টাকা ? আমার জানা মতে মার্কিন ডলার বা ইউরোর মতো বাংলাদেশি টাকা বিশ্বজুড়ে বিক্রি হয় না । এমনকি পাচারকারীরাও টাকা পাচার করে না । তাই দেশের টাকা দেশেই থাকার কথা । কিন্তু পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন । অর্থনীতিতে আমার মত কিঞ্চিৎ জ্ঞান রাখা লোকের পক্ষে পুরো দেশের টাকা উধাও (!) হয়ে যাওয়ার মত ঘটনা বুঝার কথা নয় । অতটা বুঝতেও চাই না । কিন্তু প্রশ্ন জাগে বাজারে মূল্যস্ফীতি , জনগণের ওপর নানা কর বৃদ্ধি , কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয়গুলো একই সঙ্গে ঘটায় । আসলে কীভাবে কী হচ্ছে ? বিদ্যুৎ , গ্যাস , পানি , জমি সব কিছুর ওপর কর কয়েক দফায় বেড়েছে । আরোপিত হয়েছে মোবাইল কলরেটের ওপর অতিরিক্ত কর । এমনকি উচ্চশিক্ষার টিউশন ফি-ও করের আওতা থেকে বাদ যায় নি । আয়করও (ইনকাম ট্যাক্স) বাড়ানো হয়েছে অন্য বিষয়গুলোর সঙ্গে পাল্লা দিয়েই । ভাগ্যিস , এখনও ‘ আউটকাম ট্যাক্স ’ ধরা হয় নি! একটা দেশে জনগণের ওপর করের বো

পান্তা-ইলিশ আর সাজগোজের বৈশাখ

শাহনেওয়াজ খা ন পহেলা বৈশাখ এলেই ইলিশ-পান্তা আর বাহারি রঙে সাজার ধুম পড়ে যায় । সারা দেশে যেভাবে ইলিশভাজা খাওয়ার ধুম পড়ে তাতে অনেকটা সংশয় জাগে এটা কি (ইলিশ খাওয়া) পহেলা বৈশাখের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি না পরবর্তী উৎপাদন ? চৈত্র-বৈশাখ (মার্চ-এপ্রিল) মাসে তো দেশজুড়ে ইলিশ পাওয়ার কথা নয় । কারণ ইলিশের প্রজনন মৌসুম আশ্বিন-কার্তিক ( অক্টোবর-নভেম্বর) । মূলত ওই সময়ই ইলিশ ডিম ছাড়ার জন্য নদীতে আসে । এরপর অগ্রহায়ণ-পৌষে (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ে । কিন্তু বর্তমানে বৈশাখে ইলিশ খাওয়ার ধুম দেখে মনে হয় এ সময় হয়ত বাংলার খাল-বিলও ইলিশে ভরপুর থাকত! মাঝে মাঝে ভাবি বৈশাখে ইলিশের খরা ও চড়া বাজারমূল্য দেখেও কি বাঙালির হুঁশ হয় না ? সাংস্কৃতিক উৎসবের নামে ব্যবসায়ীরা রমরমা ব্যবসা ফেঁদে বসেছে । শুধু কি ইলিশ , এখন তো বৈশাখের জন্য নির্দিষ্ট পোশাকও রয়েছে! সংস্কৃতি রক্ষার জন্য তো ওগুলো চাই । হায় , বাংলায় কি আগে শুধু সাদা রংয়ের পোশাক পড়ার হিড়িক ছিল! বরং এখনো গ্রামীণ মেলা উপলক্ষ্যে বাহারি রংয়ের পোশাক প র তে দেখা যায় । এসব কার্যক্রমের কারণে নববর্ষ আজ শুধু আর বর্ষবরণ নয়, বিশাল এক কর্পোরেট বা

সবচেয়ে বড় অজগর!

নিউজ এক্সপ্রেস ডেস্ক : মালয়েশিয়ায় একটি মস্ত অজগর ধরা পড়েছে। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, অজগরটির দৈর্ঘ্য ৮ মিটার (প্রায় ২৬ ফুট)। এ যাবৎ ধরা পড়া সবচেয়ে দীর্ঘ সাপের রেকর্ড গড়তে পারে এটি। সোমবার দ্য গার্ডিয়ান অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়। খবরে বলা হচ্ছে, অজগরটি দেশটির পেনাং দ্বীপের পেয়া তেরুবং শহরে নির্মাণাধীন একটি উড়ালসেতুর স্থানে পাওয়া যায়। মালয়েশিয়ার বেসামরিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা এটি ধরেন। সংস্থার কর্মকর্তা হারমি হেরিসিয়াম বলেন, অজগরটির ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার শ্রমিকেরা তাঁদের অবহিত করেন। এরপর আধা ঘণ্টার মধ্যে এটিকে ধরে ফেলা হয়। হারমি বলেন, সাপটির দৈর্ঘ্য আট মিটার। ওজন প্রায় ২৫০ কেজি। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এই ধরনের সাপ দেখা যায়। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ধরা পড়া সবচেয়ে দীর্ঘ সাপের দৈর্ঘ্য ৭ দশমিক ৬৭ মিটার। ওজন ১৫৮ দশমিক ৮ কেজি। এটা ২০১১ সালের তথ্য। সাপটি যুক্তরাষ্ট্রে আছে। ওই সাপের রেকর্ড এখনো বহাল আছে। (এসকে/এপ্রিল ১১, ২০১৬)